Close Menu
পরিবারবিডিপরিবারবিডি
    বিশেষ প্রবন্ধ

    ইসলামী উত্তরাধিকার বিধান ও নারীর অধিকার

    মে ১৬, ২০২৫

    রাগ নিয়ন্ত্রণ

    ফেব্রুয়ারি ২০, ২০২৫

    পাত্রী দেখার গুরুত্ব ও নিয়ম

    ফেব্রুয়ারি ৭, ২০২৫
    Facebook X (Twitter) WhatsApp Telegram
    • ইসলামী উত্তরাধিকার বিধান ও নারীর অধিকার
    • রাগ নিয়ন্ত্রণ
    • পাত্রী দেখার গুরুত্ব ও নিয়ম
    • যেভাবে শিশুদেরকে ধৈর্য এবং শৃঙ্খলা শিখাবেন
    • নামের গুরুত্ব : শিশুর নাম নির্বাচন করবেন যেভাবে
    • পারিবারিক বন্ধনে ধৈর্য ও সহনশীলতার গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা
    • সংসারের সুখের সোপানে স্ত্রীর গুণ ও পুরুষের ধৈর্যের অবদান
    • স্ত্রীর কি স্বামীর অর্থের বিবরণ জানার অধিকার আছে?
    • প্রশ্ন পাঠান
    • আমাদের সম্পর্কে
    Facebook X (Twitter) WhatsApp
    পরিবারবিডিপরিবারবিডি
    পাত্র-পাত্রী খুঁজুন
    বুধবার, জুলাই ৯
    • Home
    • পরিবার পরামর্শ
      • পরিবার সচেতনতা
      • পিতা-মাতা
      • স্বামী-স্ত্রী
      • সন্তান
    • বিবাহ
      • তালাক
    • ইসলাম
      • আল কুরআন
      • আল হাদীস
    • নতুন প্রশ্নোত্তর
    • অন্যান্য
      • ইসলামিক নাম
      • বইসমূহ
    পরিবারবিডিপরিবারবিডি
    ইসলাম

    আদর্শ পরিবার গঠনে আদর্শ মায়ের ভূমিকা

    ডিসেম্বর ২৫, ২০২৪
    Facebook Twitter Telegram WhatsApp Copy Link

    আমীর হামযাহ

    একটি আদর্শ পরিবার গঠনে যে প্রধান শক্তি কাজ করে, তা হল মা। সমাজে যত পরিবারই থাকুক, সবার মধ্যে একটি সাধারণ বিষয় যে থাকে, তা হলো পরিবারের কেন্দ্রবিন্দু হলেন মা। পরিবারের শান্তি, সুখ, সমৃদ্ধি, এবং সন্তানদের চরিত্র গঠনে মায়ের ভূমিকা অপরিসীম। মা কেবল সন্তানকে শারীরিক যত্নই দেন না, বরং তার মানসিক, আধ্যাত্মিক ও নৈতিক গঠনেও মায়ের অবদান সবচেয়ে বড়। আদর্শ মা হলো সেই ব্যক্তি, যিনি তার সন্তানকে শুধু পৃথিবীজীবনে নয়, আখিরাতেও সফল হওয়ার জন্য প্রস্তুত করেন।

    ইসলাম ধর্মে মা’র স্থান এবং তার প্রতি শ্রদ্ধা অত্যন্ত উচ্চ, যা কুরআন ও হাদীস থেকে সুস্পষ্টভাবে প্রমাণিত। একজন আদর্শ মা সমাজে পরিবর্তন আনতে সক্ষম। তার শিক্ষা, আদর্শ এবং গুণাবলী সন্তানের জীবনে একটি দিশারী হয়ে দাঁড়ায়, যা কেবল পরিবার নয়, বরং পুরো সমাজকেও প্রভাবিত করে। এই প্রবন্ধে আমরা আলোচনা করব আদর্শ মায়ের গুণাবলী, তার ভূমিকা, এবং ইসলামের দৃষ্টিভঙ্গি অনুযায়ী মায়ের স্থান ও গুরুত্ব সম্পর্কে। কীভাবে একজন মা তার সন্তানকে একজন আদর্শ মানুষ হিসেবে গড়ে তোলে এবং ইসলামের শিক্ষা মা’কে কীভাবে তার সন্তানদের পথপ্রদর্শক হিসেবে প্রস্তুত করে, সে সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হবে।

    আদর্শ মা–র গুণাবলী ও তার ভূমিকা

    একজন আদর্শ মা হতে হলে তাকে কিছু বিশেষ গুণাবলীর অধিকারী হতে হয়, যা তাকে তার সন্তানদের জন্য একজন সঠিক পথপ্রদর্শক হিসেবে গড়ে তোলে। একজন মা যখন তার গুণাবলী ও দায়িত্ব সঠিকভাবে পালন করেন, তখনই তিনি একটি আদর্শ পরিবার গঠন করতে সক্ষম হন। আদর্শ মা শুধুমাত্র শারীরিক যত্ন নেন না, বরং সন্তানের চরিত্র গঠনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখেন।

    ১. ধৈর্য ও সহানুভূতি

    ধৈর্য একজন আদর্শ মায়ের মূল গুণাবলী। সন্তানদের শৈশব থেকে শুরু করে তাদের কৈশোর এবং প্রাপ্তবয়স্ক হওয়ার পরেও তাদের জীবনে নানা ধরনের সমস্যা, চাপ, ও চ্যালেঞ্জ আসে। মায়ের মধ্যে ধৈর্য থাকলে, তিনি এই সব পরিস্থিতি সহজভাবে মোকাবেলা করতে পারেন। মা জানেন, সন্তানরা ভুল করতে পারে, কিন্তু সেগুলো শুধরে দেওয়ার জন্য তাকে ধৈর্য ও সহানুভূতি দেখাতে হবে। তার ধৈর্য শুধু তার সন্তানদের মনোবল বৃদ্ধি করে না, বরং তার মধ্যে স্নেহ ও বিশ্বাসও তৈরি করে।

    আরো পড়ুন  পূণ্যের রজনী শবে বারাআত (বা অর্ধ শা’বানের রাত)

    ২. ভালোবাসা ও সহানুভূতির অভিব্যক্তি

    আদর্শ মা তার সন্তানকে ভালোবাসা দিয়ে পূর্ণ করেন। সন্তানের প্রতি তার ভালোবাসা শর্তহীন এবং অপরিসীম। সন্তান কোনো কিছু ভুল করলেও মা তাকে পরিপূর্ণ সহানুভূতির সাথে গ্রহণ করেন। তিনি সন্তানের প্রতি কখনোই অবজ্ঞা বা তিরস্কার করেন না, বরং তাকে সহানুভূতির সাথে সঠিক পথ দেখানোর চেষ্টা করেন। এভাবে মা তার সন্তানের হৃদয়ে ভালোবাসার বীজ বুনে দেন, যা তার জীবনে সৎ, সদাচরণ ও মানবিক গুণাবলী বিকাশে সহায়তা করে।

    ৩. সঠিক শিক্ষা প্রদান

    একজন আদর্শ মা শুধুমাত্র পৃথিবীজগতের বিষয়গুলি যেমন পঠন-পাঠন, শিক্ষা, ও চাকরি-ব্যবসার দিকে মনোযোগী হন না, বরং তিনি তার সন্তানকে সৎ, নৈতিক, এবং আধ্যাত্মিক শিক্ষাও প্রদান করেন। একজন মা জানেন যে, তার সন্তান যদি সমাজে সৎ ও ন্যায়পরায়ণ মানুষ হতে চায়, তবে তাকে ভালো চরিত্র ও নৈতিক মূল্যবোধের শিক্ষা দেওয়া অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। আদর্শ মা সন্তানের মধ্যে মানবিক গুণাবলী গড়ে তোলেন, যাতে সে শুধু ভালো শিক্ষায় শিক্ষিত না হয়ে, একজন মানবিক এবং দায়িত্বশীল নাগরিক হিসেবে গড়ে ওঠে।

    ৪. আধ্যাত্মিক পথপ্রদর্শক হিসেবে ভূমিকা

    ইসলামে মায়ের ভূমিকা শুধু শারীরিক বা প্রাকৃতিক নয়, বরং আধ্যাত্মিকভাবেও অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। মা’ই তার সন্তানের প্রথম শিক্ষক, যিনি তাকে আল্লাহর প্রতি ঈমান, নামাজ, রোজা, জাকাত, এবং অন্যান্য ইসলামী রীতিনীতি সম্পর্কে শিক্ষা দেন। মা’র মুখে পড়া প্রতিটি শব্দ সন্তানের হৃদয়ে গভীরভাবে প্রভাব ফেলে, এবং সে সেসব শিক্ষাকে নিজের জীবনদর্শন হিসেবে গ্রহণ করে। আদর্শ মা জানেন, সন্তানকে কেবল দুনিয়াবী সফলতার জন্য নয়, বরং আখিরাতে সফলতার জন্যও প্রস্তুত করতে হবে।

    ৫. সহিষ্ণুতা ও সহানুভূতির গুণাবলী

    সন্তানের শৈশব থেকে শুরু করে কৈশোরকাল পর্যন্ত তার মধ্যে বিভিন্ন ধরনের ভুল, প্রশ্ন, এবং অপরিপক্বতা থাকে। একজন আদর্শ মা কখনোই সন্তানকে অপমান বা তিরস্কার করেন না। তিনি তার সন্তানদের ভুলগুলো সহিষ্ণুতা এবং সহানুভূতির মাধ্যমে সমাধান করেন। তিনি জানেন, সন্তানের আত্মবিশ্বাসের জন্য তার ভ্রান্তিগুলোর সমাধান প্রয়োজন, যাতে সে ভবিষ্যতে কোনো সমস্যা বা ভুলের কারণে নিজেকে নিঃস্ব বা অসহায় মনে না করে।

    আরো পড়ুন  বিয়ের পর বাচ্চা নিতে দেরি করা কি নাজায়েয?

    ইসলামের দৃষ্টিভঙ্গি

    ইসলামে মা’র মর্যাদা অত্যন্ত উচ্চ, এবং তাকে শ্রদ্ধা করার বিষয়ে কুরআন ও হাদীসে বিশেষভাবে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। ইসলামে মা’র ভূমিকা শুধুমাত্র সন্তান গর্ভে ধারণ করা বা তার শারীরিক যত্ন নেওয়ার মধ্যেই সীমাবদ্ধ নয়। বরং ইসলামে মা’কে একজন আধ্যাত্মিক, নৈতিক ও মানবিক পথপ্রদর্শক হিসেবে গণ্য করা হয়েছে।

    ১. কুরআনের দৃষ্টিভঙ্গি

    কুরআনে আল্লাহ তায়ালা স্পষ্টভাবে মায়ের প্রতি শ্রদ্ধা প্রদর্শন করতে বলেছেন। আল্লাহ তায়ালা বলেন: “আর আমি মানুষকে তার মাতাপিতার ব্যাপারে (সদাচরণের) নির্দেশ দিয়েছি। তার মা কষ্টের পর কষ্ট ভোগ করে তাকে গর্ভে ধারণ করে। আর তার দুধ ছাড়ানো হয় দু’বছরে; সুতরাং আমার ও তোমার পিতা-মাতার শুকরিয়া আদায় কর। প্রত্যাবর্তন তো আমার কাছেই।” (সুরা লুকমান, ৩১:১৪)। এখানে আল্লাহ তায়ালা স্পষ্টভাবে মায়ের কষ্টের কথা উল্লেখ করেছেন এবং তাকে শ্রদ্ধা করার কথা বলেছেন।

    কুরআনে আরো উল্লেখ আছে, “আর আমরা মানুষের জন্য তার মা-বাবার প্রতি সদ্ব্যবহার করার আদেশ দিয়েছি। তার মা তাকে কষ্টের পর কষ্টের মধ্যে দিয়ে গর্ভে ধারণ করেছে এবং স্তন্যপান করিয়েছে।” (সুরা আল-আক্বাফ, ৪৬:১৫)। ইসলামের এই শিক্ষা মা’র প্রতি শ্রদ্ধা এবং তার ভূমিকা পালনের গুরুত্ব স্পষ্টভাবে নির্দেশ করে।

    ২. হাদীসের দৃষ্টিভঙ্গি

    হজরত মুহাম্মদ (সা.) বলেছেন: “তোমার মা, তোমার মা, তোমার মা, তারপর তোমার বাবা” (বুখারি)। এই হাদীসটি মা’র মর্যাদা এবং তার ভূমিকার গুরুত্ব তুলে ধরেছে। সমাজ ও পরিবারে মা’র ভূমিকা এতই গুরুত্বপূর্ণ যে, তাকে তিনবার বিশেষভাবে উল্লেখ করা হয়েছে। এটি মা’র প্রতি শ্রদ্ধা এবং তার কর্তব্য পালনের গুরুত্ব প্রমাণ করে।

    আদর্শ মা গঠনে ইসলামী শিক্ষার প্রভাব

    ইসলামী শিক্ষা মা’কে তার সন্তানদের জীবনকে সঠিকভাবে গড়ে তুলতে সহায়তা করে। একজন আদর্শ মা শুধু শারীরিক ও মানসিক দিক দিয়ে সন্তানদের যত্ন নেন না, বরং তাদের আধ্যাত্মিক দিক থেকেও মায়ের ভূমিকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। ইসলামের শিক্ষা মা’কে জানায়, কীভাবে তাকে সন্তানদের সঠিক পথে পরিচালিত করতে হবে। ধর্মীয় শিক্ষা, নৈতিকতা এবং মানবিক গুণাবলী প্রতিটি সন্তানকে সঠিক পথে নিয়ে যেতে সহায়তা করে।

    আরো পড়ুন  একজন আদর্শ পিতা : সুখের সেতু ও পথপ্রদর্শক

    ইসলাম শেখায় যে, মা’র কর্তব্য শুধু সন্তানকে দুনিয়াবী সফলতা দেওয়ার মধ্যে সীমাবদ্ধ নয়, বরং তাকে আখিরাতে সফলতার জন্যও প্রস্তুত করতে হবে। ইসলাম মা’কে সন্তানদের জন্য একজন আধ্যাত্মিক, নৈতিক ও মানবিক পথপ্রদর্শক হিসেবে গড়ে তোলার নির্দেশনা দেয়।

    একটি আদর্শ পরিবার গঠনে মা’র ভূমিকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। মায়ের ভালোবাসা, ধৈর্য, সহানুভূতি, এবং আধ্যাত্মিক শিক্ষা সন্তানের জীবনে বিশেষ প্রভাব ফেলে। ইসলামে মা’র মর্যাদা এতই উচ্চ যে, তাকে পৃথিবীর সবথেকে বড় শ্রদ্ধার স্থান দেওয়া হয়েছে। মা তার সন্তানকে শুধু পৃথিবীজীবনে নয়, আখিরাতেও সফল করার জন্য প্রস্তুত করেন। একজন আদর্শ মা তার সন্তানকে সঠিক পথে পরিচালিত করার জন্য যে শিক্ষাগুলি প্রদান করেন, তা তাকে কেবল একজন ভালো মানুষ হিসেবেই গড়ে তোলে না, বরং একজন সৎ ও দায়বদ্ধ নাগরিক হিসেবেও গড়ে তোলে।

    ইসলামের শিক্ষা অনুসরণ করে, মা তার সন্তানকে শুধু দুনিয়ায় সফল হতে সহায়তা করে না, বরং আখিরাতে পরিপূর্ণ সফলতা অর্জনের জন্যও তাকে প্রস্তুত করে। আদর্শ মা হওয়ার পথে ইসলামী মূল্যবোধ ও নৈতিক শিক্ষা মা’কে তার সন্তানকে সঠিক পথে পরিচালিত করতে সাহায্য করে। তাই, মা’র প্রতি শ্রদ্ধা এবং তার ভূমিকা সম্পর্কে যে গুরুত্ব ইসলামে প্রদান করা হয়েছে, তা আমাদের সকলের জন্য একটি অনুপ্রেরণা।

    পরিবার মা শিক্ষা সন্তান

    সাম্প্রতিক পোষ্টসমূহ

    নারী

    ইসলামী উত্তরাধিকার বিধান ও নারীর অধিকার

    মে ১৬, ২০২৫
    পরিবার সচেতনতা

    রাগ নিয়ন্ত্রণ

    ফেব্রুয়ারি ২০, ২০২৫
    ইসলাম

    পাত্রী দেখার গুরুত্ব ও নিয়ম

    ফেব্রুয়ারি ৭, ২০২৫
    Leave A Reply Cancel Reply

    সাম্প্রতিক পোস্ট

    ইসলামী উত্তরাধিকার বিধান ও নারীর অধিকার

    মে ১৬, ২০২৫

    রাগ নিয়ন্ত্রণ

    ফেব্রুয়ারি ২০, ২০২৫

    পাত্রী দেখার গুরুত্ব ও নিয়ম

    ফেব্রুয়ারি ৭, ২০২৫

    যেভাবে শিশুদেরকে ধৈর্য এবং শৃঙ্খলা শিখাবেন

    ফেব্রুয়ারি ৬, ২০২৫

    নামের গুরুত্ব : শিশুর নাম নির্বাচন করবেন যেভাবে

    ফেব্রুয়ারি ৫, ২০২৫
    প্রসঙ্গসমূহ
    অযু অর্থনীতি আক্বিদা আখেরাত আশুরা আশুরার দিন ভালো খাবার ইবাদত ইমদাদুল্লাহ ইসলাম উপার্জন কর্মজীবন কুরবানী ছুটি জন্মনিয়ন্ত্রণ তালাক দাম্পত্যজীবন নারী নারী অধিকার ন্যূনতম ধর্মীয় শিক্ষা পরিবার পারিবারিক কলহ পারিবারিক জীবন পারিবারিক দায়িত্ব পারিবারিক সমস্যা পিতা-মাতা বাচ্চা বিনোদন বিবাহ বিরতি বিলম্বে বাচ্চা নেওয়া বিয়ে মহররম মা মাসআলা মাসায়েল রমযান রিযিক শাবান শাশুড়ি শিক্ষা সন্তান সফলতা সমাজ সম্পদ স্বামী-স্ত্রী
    আমাদের সম্পর্কে
    আমাদের সম্পর্কে

    আপনাদের পারিবারিক জীবন সুখময় করার লক্ষে আমাদের নিরলস চেষ্টা। একদল নিবেদিত প্রাণ গবেষক ও আলিম আপনাদের গাইড দিয়ে যাচ্ছেন।

    গুরুত্বপূর্ণ ফিচার
    • পরিবার পরামর্শ
    • নতুন প্রশ্নোত্তর
    • পাত্র-পাত্রী
    • প্রশ্ন পাঠান
    • বইসমূহ
    যোগাযোগ
    মাহমুদনগর, সাইনবোর্ড, ডেমরা, ঢাকা-১৩৬১।
    poribarbd71@gmail.com‏
    +8801818713084
    • পরিবার পরামর্শ
    • নতুন প্রশ্নোত্তর
    • পাত্র-পাত্রী
    • প্রশ্ন পাঠান
    • বইসমূহ
    স্বত্ব © ২০২৫ পরিবারবিডি - সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত।

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.